ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ইউনাইটেড নেশন ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল কমিশন ফর এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিকের (এসকেপ) একটি প্রতিনিধিদল মঙ্গলবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর পরিদর্শন করেন। এ সময় তারা অবকাঠামোগতসহ বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনায় নানা সমস্যার কথা ব্যবসায়ী এবং সংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে শুনে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন। প্রতিনিধিদলটির চোখেও এ বন্দরের বেশ কিছু দুর্বলতা চোখে পড়ে।
এসকেপ জাতিসংঘের অধীন একটি সংস্থা।
বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, ভুটানের প্রতিনিধির পাশাপাশি জাতিসংঘের প্রতিনিধিও এসকেপের দলে ছিলেন। তারা মূলত বিভিন্ন দেশের মধ্যে বাণিজ্য বাড়াতে সমস্যা সমাধানে কাজ করেন।
আজ মঙ্গলবার সকালে ১০ সদস্যের প্রতিনিধিদলটি আখাউড়া স্থলবন্দরে আসেন। এসকেপের দক্ষিণ এশিয়া বিভাগের প্রধান মিকাকো তানাড়ার নেতৃত্বে পরিদর্শনে আসা প্রতিনিধিদলটি বন্দরের অবকাঠামো পরিদর্শন করেন।
পরে তারা বন্দর ও শুল্ক (কাস্টমস) কর্তৃপক্ষ এবং ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে বন্দরের ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্টরা অবকাঠামোগত কিছু দুর্বলতার কথা তুলে ধরেন। এ সময় বন্দরের সম্ভাবনার কথাও তুলে ধরা হয়। বাংলাদেশের পক্ষে বৈঠকে নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক আরিফুর রহমান।
বৈঠকে অন্যদের মধ্যে জাতিসংঘের ট্রান্সপোর্ট বিভাগের প্রধান আজহার জে ডিউক্রেস্ট, ভারতের ত্রিপুরায় নিযুক্ত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনার আরিফ মোহাম্মদ, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্রাটেজিক স্টাডিজ (বিআইআইএস) গবেষণা পরিচালক মাহফুজ কবির, আখাউড়া স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোবারক হোসেন ভূঁইয়া, সাধারণ সম্পাদক ফোরকান আহাম্মদ খলিফা, আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে ব্যবসায়ী শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বন্দরের বাণিজ্যে গতি বাড়াতে ওয়্যারহাউস, দুটি স্ক্যাল মেশিন, যাত্রী টার্মিনাল নির্মাণের দাবি জানিয়েছি। এ ছাড়া নিষিদ্ধ বাদে সব ধরনের পণ্য আমদানির অনুমতি দাবি জানানো হয়েছে।’
আখাউড়া স্থলবন্দরের পরিচালক মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘এসকেপের দলটি জাতিসংঘের অধীন। চার দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে জাতিসংঘের প্রতিনিধিও রয়েছেন এ দলে।
তারা মূলত সমস্যাগুলো জেনে এর সমাধানে সুপারিশ করবে। এরই আলোকে তারা বিস্তারিত জেনে গেছেন।’
বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনার আরিফ মোহাম্মদ বলেন, ‘একটি মাল্টি অর্গানাইজেশনাল সফল মিটিং হয়েছে। এই স্থলবন্দরে কী কী সমস্যা আছে, কী কী বিষয় ওভারকাম করা গেলে এই অঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্য আরো সম্প্রসারিত হবে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই ২০২৩, রাত ১১:৩৯
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ইউনাইটেড নেশন ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল কমিশন ফর এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিকের (এসকেপ) একটি প্রতিনিধিদল মঙ্গলবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর পরিদর্শন করেন। এ সময় তারা অবকাঠামোগতসহ বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনায় নানা সমস্যার কথা ব্যবসায়ী এবং সংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে শুনে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন। প্রতিনিধিদলটির চোখেও এ বন্দরের বেশ কিছু দুর্বলতা চোখে পড়ে।
এসকেপ জাতিসংঘের অধীন একটি সংস্থা।
বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, ভুটানের প্রতিনিধির পাশাপাশি জাতিসংঘের প্রতিনিধিও এসকেপের দলে ছিলেন। তারা মূলত বিভিন্ন দেশের মধ্যে বাণিজ্য বাড়াতে সমস্যা সমাধানে কাজ করেন।
আজ মঙ্গলবার সকালে ১০ সদস্যের প্রতিনিধিদলটি আখাউড়া স্থলবন্দরে আসেন। এসকেপের দক্ষিণ এশিয়া বিভাগের প্রধান মিকাকো তানাড়ার নেতৃত্বে পরিদর্শনে আসা প্রতিনিধিদলটি বন্দরের অবকাঠামো পরিদর্শন করেন।
পরে তারা বন্দর ও শুল্ক (কাস্টমস) কর্তৃপক্ষ এবং ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে বন্দরের ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্টরা অবকাঠামোগত কিছু দুর্বলতার কথা তুলে ধরেন। এ সময় বন্দরের সম্ভাবনার কথাও তুলে ধরা হয়। বাংলাদেশের পক্ষে বৈঠকে নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক আরিফুর রহমান।
বৈঠকে অন্যদের মধ্যে জাতিসংঘের ট্রান্সপোর্ট বিভাগের প্রধান আজহার জে ডিউক্রেস্ট, ভারতের ত্রিপুরায় নিযুক্ত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনার আরিফ মোহাম্মদ, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্রাটেজিক স্টাডিজ (বিআইআইএস) গবেষণা পরিচালক মাহফুজ কবির, আখাউড়া স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোবারক হোসেন ভূঁইয়া, সাধারণ সম্পাদক ফোরকান আহাম্মদ খলিফা, আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে ব্যবসায়ী শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বন্দরের বাণিজ্যে গতি বাড়াতে ওয়্যারহাউস, দুটি স্ক্যাল মেশিন, যাত্রী টার্মিনাল নির্মাণের দাবি জানিয়েছি। এ ছাড়া নিষিদ্ধ বাদে সব ধরনের পণ্য আমদানির অনুমতি দাবি জানানো হয়েছে।’
আখাউড়া স্থলবন্দরের পরিচালক মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘এসকেপের দলটি জাতিসংঘের অধীন। চার দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে জাতিসংঘের প্রতিনিধিও রয়েছেন এ দলে।
তারা মূলত সমস্যাগুলো জেনে এর সমাধানে সুপারিশ করবে। এরই আলোকে তারা বিস্তারিত জেনে গেছেন।’
বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনার আরিফ মোহাম্মদ বলেন, ‘একটি মাল্টি অর্গানাইজেশনাল সফল মিটিং হয়েছে। এই স্থলবন্দরে কী কী সমস্যা আছে, কী কী বিষয় ওভারকাম করা গেলে এই অঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্য আরো সম্প্রসারিত হবে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই ২০২৩, রাত ১১:৩৯
Discussion about this post